Dhaka ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এমপি ফারুকের হাতে অসংখ্য মানুষের  নিঃখরচায় চাকরি

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:২৫:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
  • ২১৫৯ Time View
আলিফ হোসেন, তানোরঃ
রাজশাহী-১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ ও সিআইপি মর্যাদাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর হাতে অসংখ্য মানুষের নিঃখরচায় চাকরি হয়েছে। বিশ্ব-বিদ্যালয়ের শিক্ষক, সহকারী জজ, পুলিশের এসআই থেকে শুরু করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরির নিঃখরচায় চাকরি হয়েছে। জানা গেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি দিনবদলের যেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যদিয়ে তিনি সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুস্থধারা, সহবস্থান ও দিনবদলের রাজনীতি শুরু করেছেন।
কিন্ত্ত রাজনৈতিক দুর্বুত্তায়ন ও লেজুড়বৃত্তি করতে না পেরে নিজ দলের একশ্রেণীর বগী (অ্যাকাম্যা) নেতা এমপির ওপর ক্ষুব্ধ হলেও দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরম স্বস্তি বিরাজ করছে। রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপট ও অপব্যবহার করতে না পেরে, এসব বগী নেতা বিভিন্ন কৌশলে, এমপি ফারুকের বিরোধীতা করতে গিয়ে, আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করে তারা গণ-দুশমনে পরিণত হয়েছে।
অপরদিকে এমপি ফারুকের অর্থলিপসা না থাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যর ব্যক্তিগত সম্পত্তি সরকারি কলেজ নির্মাণের জন্য তিনি দান করেছেন।এখানো এমপির সম্মানি ভাতার টাকা দলের হতদরিদ্র নেতাকর্মীদের মধ্যে দিয়ে আসছেন। আবার বে-সরকারি পর্যায়ে
চাকরি মেলা করে এলাকার হাজার হাজার বেকার জনগোষ্ঠির কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছেন। এছাড়াও তানোরের আমশো-মথুরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যুবলীগ কর্মী মাহাবুর রহমান ও চাপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যুবলীগ কর্মী মনোয়ার হোসেন মুংলাকে নিঃখরচায় চাকরি দিয়েছেন। তানোরের কলমা ইউপির ঘৃতকাঞ্চন গ্রামের মুনসুর আলীর পুত্র হাফিজুর রহমানকে পুলিশের সার্জেন্ট, পিপঁড়া-কালনা গ্রামের জসিম উদ্দিনের
পুত্র আব্দুল মালেক পুলিশের এএসআই, চৌরখৈর গ্রামের মৃত জানবক্সের পুত্র নাইমুর রহমান পুলিশ কন্সটেবল, এনায়েতপুর গ্রামের শ্যামল সিং এর কন্যা শ্যামলী সিংকে পুলিশ কনেস্টবল, চৌরখৈর গ্রামের বয়ান উদ্দিনের পুত্র আইয়ুব আলীকে স্বাস্থ্য সহকারী, শংকরপুর গ্রামের তাজেমুদ্দিনের কন্যা তানজিলাকে পুলিশ কন্সটেবল,জালাল উদ্দিনকে স্বাস্থ্য সহকারী, গিয়াস মাষ্টারের পুত্র মিঠুকে স্বাস্থ্য সহকারী,বিল্লী গ্রামের পুর্ণিমা মাঝিকে পুলিশ কন্সটেবল, সাজ্জাদ আলীর পুত্র সোহেল রানাকে পুলিশ কন্সটেবল,এনায়েতপৃর গ্রামের আব্দুর রহমানের পুত্র তরিকুল
ইসলামকে পুলিশের এএসপি, মালবান্ধা গ্রামের আজিজ মন্ডলের কন্যা রিক্তাকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক,
দেলোয়ার হোসেনকে জেলা জজ, ধানতৈড় গ্রামের আব্দুল্লাহকে বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কামেল মারডি মুন্ডুমালা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, চন্দনকৌঠা গ্রামের
মেকরাইলের পুত্র সেলিমকে পুলিশের এসআই, গোল্লাপাড়া গ্রামের ফজলুর রহমানের পুত্র বুরজাহানকে পুলিশের এসআই, তানোর শীবতলা গ্রামের নিশিত দাসের পুত্র সম্রাট কুমার দাসকে সার কারখানায় ও আমশো তাতিয়ারপাড়া গ্রামের আলফাজের ভাই মাসুদ রানার পুলিশের সার্জেন্টে নিঃখরচা চাকরি হয়েছে। এমপি ফারুকের হাতে নিঃখরচায় নাম না জানা এরকম আরো অসংখ্য মানুষের চাকরি হয়েছে। এছাড়াও তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলায় চাকরি মেলা ও বিটাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে
(কোম্পানী) কয়েক হাজার বেকার যুবকের চাকরি হয়েছেন। সম্প্রতি পুলিশের কনেস্টবল (সদস্য) পদে
নিঃখরচায় মাত্র ১০৩ টাকায় ৮ জনের চাকরি হয়েছে এরা হলেন তানোরের কলমা ইউপির চৌরখৈর গ্রামের তানিয়া
খাতুন, তালন্দ ইউপির কালনা গ্রামের হালিমা খাতুন,মুন্ডুমালা পৌর এলাকার মৌ আকতার ও আবু আব্দুল হানিফ, সরনজাই ইউপির নবনবী গ্রামের জয়ন্ত
সিং, পাঁচন্দর ইউপির কুন্দাইন গ্রামের শিহাব উদ্দীন,কৃষ্ণপুর গ্রামের মিজানুর রহমান এছাড়াও ফেন্সীতারা নামে একজন অপেক্ষমান রয়েছে।
অথচ রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের কতিপয় বিপদগামী নেতার মদদপুষ্ট ও বিতর্কিত চেনা মুখের একটি গোষ্ঠী প্রতিবছরের মতো এবারো ফের  এমপি ফারুক চৌধুরীকে নিয়ে নির্বাচনের আগে প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। তাদের অভিযোগ এমপি ফারুক চৌধুরী নিয়োগ৷ বাণিজ্যে ও টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জামায়াত-বিএনপির নেতাকর্মীদের চাকরি দিচ্ছেন যা ডাহা মিথ্যা, মানহানিকর ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। কারণ বে-সরকারী স্কুল-কলেজ ও মাদরাসায় তিনি তো সরাসরি কাউকে চাকরি দেননি, দিতেও পারেন না। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরিচালনা কমিটি নিয়োগ দিয়েছেন। আর উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতারা এমপির কাছে তদ্বির করেছেন, এমপি এসব নেতাকর্মীর তদ্বির সমর্থন করেছেন মাত্র। তাহলে এখানে এমপির কথা আসছে কোনো। এই দায় তো ওইসব নেতার যারা এদের চাকরির জন্য এমপির কাছে সুপারিশ ও তদ্বির করেছেন।
তিনি জামায়াত-বিএনপির আশ্রয়-প্রশ্রয় দাতা এটা ডাহা মিথ্যা ও কুরুচিপুর্ণ কথা। কারণ এমপি ফরুকের নেতৃত্বেই রাজশাহী জামায়াত-বিএনপির আঁতুড়ঘর ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের বসতঘরে পরিণত করা হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর তার রাজনৈতিক দূরদর্শী সম্পন্ন নেতৃত্বে  তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলাসহ রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের আজকের এই গণজোয়ার। তাছাড়া এমপি ফারুক চৌধূরী আওয়ামী লীগে আশার আগের ও পরের অবস্থান পর্যালোচনা করলেই বেরিয়ে আসবে তিনি আদর্শিক আওয়ামী লীগ না জামায়াত-বিএনপির প্রশ্রয়দাতা এটার জন্য কোনো রাজনীতি বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই।৳
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

এমপি ফারুকের হাতে অসংখ্য মানুষের  নিঃখরচায় চাকরি

Update Time : ১২:২৫:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
আলিফ হোসেন, তানোরঃ
রাজশাহী-১ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ ও সিআইপি মর্যাদাসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর হাতে অসংখ্য মানুষের নিঃখরচায় চাকরি হয়েছে। বিশ্ব-বিদ্যালয়ের শিক্ষক, সহকারী জজ, পুলিশের এসআই থেকে শুরু করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরির নিঃখরচায় চাকরি হয়েছে। জানা গেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি দিনবদলের যেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যদিয়ে তিনি সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুস্থধারা, সহবস্থান ও দিনবদলের রাজনীতি শুরু করেছেন।
কিন্ত্ত রাজনৈতিক দুর্বুত্তায়ন ও লেজুড়বৃত্তি করতে না পেরে নিজ দলের একশ্রেণীর বগী (অ্যাকাম্যা) নেতা এমপির ওপর ক্ষুব্ধ হলেও দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের মধ্যে পরম স্বস্তি বিরাজ করছে। রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপট ও অপব্যবহার করতে না পেরে, এসব বগী নেতা বিভিন্ন কৌশলে, এমপি ফারুকের বিরোধীতা করতে গিয়ে, আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করে তারা গণ-দুশমনে পরিণত হয়েছে।
অপরদিকে এমপি ফারুকের অর্থলিপসা না থাকায় প্রায় ৫ কোটি টাকা মূল্যর ব্যক্তিগত সম্পত্তি সরকারি কলেজ নির্মাণের জন্য তিনি দান করেছেন।এখানো এমপির সম্মানি ভাতার টাকা দলের হতদরিদ্র নেতাকর্মীদের মধ্যে দিয়ে আসছেন। আবার বে-সরকারি পর্যায়ে
চাকরি মেলা করে এলাকার হাজার হাজার বেকার জনগোষ্ঠির কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছেন। এছাড়াও তানোরের আমশো-মথুরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যুবলীগ কর্মী মাহাবুর রহমান ও চাপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যুবলীগ কর্মী মনোয়ার হোসেন মুংলাকে নিঃখরচায় চাকরি দিয়েছেন। তানোরের কলমা ইউপির ঘৃতকাঞ্চন গ্রামের মুনসুর আলীর পুত্র হাফিজুর রহমানকে পুলিশের সার্জেন্ট, পিপঁড়া-কালনা গ্রামের জসিম উদ্দিনের
পুত্র আব্দুল মালেক পুলিশের এএসআই, চৌরখৈর গ্রামের মৃত জানবক্সের পুত্র নাইমুর রহমান পুলিশ কন্সটেবল, এনায়েতপুর গ্রামের শ্যামল সিং এর কন্যা শ্যামলী সিংকে পুলিশ কনেস্টবল, চৌরখৈর গ্রামের বয়ান উদ্দিনের পুত্র আইয়ুব আলীকে স্বাস্থ্য সহকারী, শংকরপুর গ্রামের তাজেমুদ্দিনের কন্যা তানজিলাকে পুলিশ কন্সটেবল,জালাল উদ্দিনকে স্বাস্থ্য সহকারী, গিয়াস মাষ্টারের পুত্র মিঠুকে স্বাস্থ্য সহকারী,বিল্লী গ্রামের পুর্ণিমা মাঝিকে পুলিশ কন্সটেবল, সাজ্জাদ আলীর পুত্র সোহেল রানাকে পুলিশ কন্সটেবল,এনায়েতপৃর গ্রামের আব্দুর রহমানের পুত্র তরিকুল
ইসলামকে পুলিশের এএসপি, মালবান্ধা গ্রামের আজিজ মন্ডলের কন্যা রিক্তাকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক,
দেলোয়ার হোসেনকে জেলা জজ, ধানতৈড় গ্রামের আব্দুল্লাহকে বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কামেল মারডি মুন্ডুমালা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, চন্দনকৌঠা গ্রামের
মেকরাইলের পুত্র সেলিমকে পুলিশের এসআই, গোল্লাপাড়া গ্রামের ফজলুর রহমানের পুত্র বুরজাহানকে পুলিশের এসআই, তানোর শীবতলা গ্রামের নিশিত দাসের পুত্র সম্রাট কুমার দাসকে সার কারখানায় ও আমশো তাতিয়ারপাড়া গ্রামের আলফাজের ভাই মাসুদ রানার পুলিশের সার্জেন্টে নিঃখরচা চাকরি হয়েছে। এমপি ফারুকের হাতে নিঃখরচায় নাম না জানা এরকম আরো অসংখ্য মানুষের চাকরি হয়েছে। এছাড়াও তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলায় চাকরি মেলা ও বিটাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে
(কোম্পানী) কয়েক হাজার বেকার যুবকের চাকরি হয়েছেন। সম্প্রতি পুলিশের কনেস্টবল (সদস্য) পদে
নিঃখরচায় মাত্র ১০৩ টাকায় ৮ জনের চাকরি হয়েছে এরা হলেন তানোরের কলমা ইউপির চৌরখৈর গ্রামের তানিয়া
খাতুন, তালন্দ ইউপির কালনা গ্রামের হালিমা খাতুন,মুন্ডুমালা পৌর এলাকার মৌ আকতার ও আবু আব্দুল হানিফ, সরনজাই ইউপির নবনবী গ্রামের জয়ন্ত
সিং, পাঁচন্দর ইউপির কুন্দাইন গ্রামের শিহাব উদ্দীন,কৃষ্ণপুর গ্রামের মিজানুর রহমান এছাড়াও ফেন্সীতারা নামে একজন অপেক্ষমান রয়েছে।
অথচ রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের কতিপয় বিপদগামী নেতার মদদপুষ্ট ও বিতর্কিত চেনা মুখের একটি গোষ্ঠী প্রতিবছরের মতো এবারো ফের  এমপি ফারুক চৌধুরীকে নিয়ে নির্বাচনের আগে প্রোপাগান্ডা শুরু করেছে। তাদের অভিযোগ এমপি ফারুক চৌধুরী নিয়োগ৷ বাণিজ্যে ও টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জামায়াত-বিএনপির নেতাকর্মীদের চাকরি দিচ্ছেন যা ডাহা মিথ্যা, মানহানিকর ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। কারণ বে-সরকারী স্কুল-কলেজ ও মাদরাসায় তিনি তো সরাসরি কাউকে চাকরি দেননি, দিতেও পারেন না। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরিচালনা কমিটি নিয়োগ দিয়েছেন। আর উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতারা এমপির কাছে তদ্বির করেছেন, এমপি এসব নেতাকর্মীর তদ্বির সমর্থন করেছেন মাত্র। তাহলে এখানে এমপির কথা আসছে কোনো। এই দায় তো ওইসব নেতার যারা এদের চাকরির জন্য এমপির কাছে সুপারিশ ও তদ্বির করেছেন।
তিনি জামায়াত-বিএনপির আশ্রয়-প্রশ্রয় দাতা এটা ডাহা মিথ্যা ও কুরুচিপুর্ণ কথা। কারণ এমপি ফরুকের নেতৃত্বেই রাজশাহী জামায়াত-বিএনপির আঁতুড়ঘর ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের বসতঘরে পরিণত করা হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর তার রাজনৈতিক দূরদর্শী সম্পন্ন নেতৃত্বে  তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলাসহ রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের আজকের এই গণজোয়ার। তাছাড়া এমপি ফারুক চৌধূরী আওয়ামী লীগে আশার আগের ও পরের অবস্থান পর্যালোচনা করলেই বেরিয়ে আসবে তিনি আদর্শিক আওয়ামী লীগ না জামায়াত-বিএনপির প্রশ্রয়দাতা এটার জন্য কোনো রাজনীতি বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই।৳